Sunday, March 13, 2016

রোবটের উত্থান?

প্রশ্নটা নতুন করে দেখা দিয়েছে। কারণ, চীনা বোর্ড গেম গো-এর কিংবদন্তি খেলোয়াড় লি সে-দল পাঁচ ম্যাচের টুর্নামেন্টের প্রথম তিনটিতেই সার্চ ইঞ্জিন গুগলের তৈরি কম্পিউটার প্রোগ্রাম আলফাগোর কাছে হেরে গেছেন! গতকাল শনিবার দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে অনুষ্ঠিত তৃতীয় ম্যাচে জিতে আলফাগো ৩-০ তে এগিয়ে গেছে।
যন্ত্রের কাছে, বিশেষ করে বুদ্ধিমত্তার পরীক্ষায় মানুষের হেরে যাওয়া এবারই প্রথম নয়। ১৯৯৭ সালে দাবায় বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন গ্যারি কাসপারভ আইবিএমের তৈরি ডিপ ব্লু নামে এক সুপার কম্পিউটারের কাছে ৩.৫-২.৫ পয়েন্টের ব্যবধানে হেরে যান।
তবে, দাবা খেলার সঙ্গে চীনের বোর্ড গেমের পার্থক্য অনেক। এটি কিছুটা আমাদের দেশের ষোলো গুটি বা বাঘবন্দী খেলার মতো। একটা নির্দিষ্ট বোর্ডে সাদা ও কালো গুটি নিয়ে দুই পক্ষকে খেলতে হয়। উদ্দেশ্য থাকে প্রতিদ্বন্দ্বীর গুটিকে আটকে ফেলে বোর্ডের দখল নেওয়া। যে অর্ধেকের বেশি এলাকা দখল করতে পারবে, সে–ই বিজয়ী। গোর প্রতিটি চালের বিপরীতে অসংখ্য সম্ভাব্য চাল থাকে। পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পিউটারের পক্ষে সব চালের বিশ্লেষণ করা অনেক সময়সাপেক্ষ। অন্যদিকে, লি সে-দলের মতো খেলোয়াড়েরা প্রত্যেক চালের শুরুতে অনেক সম্ভাব্য চালকে নাকচ করে দিতে পারেন। তাঁরা কয়েকটি চালের মধ্যে ব্যাপারটি টেনে আনতে পারেন। এই কাজটি কখনোই কম্পিউটার করতে পারবে না বলে ধারণা করা হতো এত দিন।
কিন্তু আলফাগো প্রথমেই কিছু চালকে ‘অপ্রয়োজনীয়’ হিসেবে চিহ্নিত করতে পারে। এরপর বিশ্লেষণের মাধ্যমে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সেরা চালটি দিতে পারে। এ কারণে শেষ পর্যন্ত গো গেমের কিংবদন্তি খেলোয়াড়কে হেরে যেতে হলো। এই সিরিজে জিতলে লি পেতেন এক মিলিয়ন ডলার।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিষয়ে মানুষের একটা বাহাদুরি ছিল যে, অজানা বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে মানুষের যে ক্ষমতা, সেটি কখনো একটি রোবট অর্জন করতে পারবে না। কারণ, কম্পিউটার প্রোগ্রামকে অবশ্যই জানা তথ্য-উপাত্ত থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তা ছাড়া রোবটের পক্ষে নিজে নিজে কিছু শেখাও সম্ভব নয়। কিন্তু কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাম্প্রতিক অগ্রগতিতে দেখা যাচ্ছে, রোবটদের অনেক কিছু ‘শিখিয়ে’ দেওয়া যায়। ফলে ডেটাবেইস নেই, এমন বিষয়েও ‘সিদ্ধান্ত’ নেওয়ার সক্ষমতা তার তৈরি হয়।
বিখ্যাত হলিউড চলচ্চিত্র দ্য টার্মিনেটরসহ বিভিন্ন কল্পবিজ্ঞানকাহিনিতে রোবটকে মানুষের ওপর ছড়ি ঘোরাতে দেখা যায়। রোবট নিয়ে লেখালেখির শুরুতে কল্পবিজ্ঞান লেখক আইজ্যাক আসিমভ রোবটিকসের কয়েকটি সূত্র দিয়ে দেন। এতে বলা ছিল, রোবট কখনো মানুষকে আঘাত করবে না। কিন্তু ইদানীং দেখা যাচ্ছে, রোবট সেই বিষয় মোটেও তোয়াক্কা করছে না। গত বছরের ১ জুলাই জার্মানির ফ্র্যাঙ্কফুর্ট শহর থেকে ১০০ কিলোমিটার উত্তরে ভক্সওয়াগন গাড়ির কারখানায় এক শ্রমিককে মেরে ফেলে একটি নির্মাণ-রোবট। যদিও বলা হয়েছে, মানবিক ভুলের জন্যই এ ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু এটাও ঠিক যে, ওই ‘খুনি-রোবট’ আসিমভের সূত্র মেনে চলেনি!
বাংলাদেশে রোবটিকস নিয়ে গবেষণায় যুক্ত রয়েছেন সিলেট মেট্রোপলিটন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান চৌধুরী মোকাম্মেল ওয়াহিদ। তিনি মনে করেন, গবেষণা একটা নিয়মনীতি আর কঠোর তত্ত্বাবধানের মাঝে চালানো উচিত। তাঁর মতে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিশিষ্ট যন্ত্র যতক্ষণ পর্যন্ত সৃজনশীল ও নান্দনিক কাজে নিয়োজিত থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের সমস্যা হবে না। কিন্তু ক্ষমতালিপ্সু অপরিণামদর্শী লোক বুদ্ধিমত্তা বাড়ানোর অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়ে যখন তা মানুষের বিরুদ্ধেই কাজে লাগানো শুরু করবে, তখন মানবজাতির পতন শুরু হবে।

Sunday, February 21, 2016

Behind the Declaration of International Mother Language day



The UNESCO designated February 21st as the International Mother Language Day to be observed globally in recognition of the martyrs who fought to establish the rightful place of Bangla language. The proclamation was unanimously adopted in November 1999 through a resolution at the plenary meeting of the UNESCO at its headquarters in Paris. The resolution declared that, ‘21st February is proclaimed as International Mother Language Day to commemorate the martyrs who sacrificed their lives on this very day in 1952’.
The resolution was proposed by the government of Bangladesh at the initiative of Sheikh Hasina the then and present Honorable Prime Minister of the country. It is a great tribute and glowing homage paid by the international community to the language martyrs of Bangladesh and the language movement. The genesis of the historic Language Movement that started in September 1947 with the students in the vanguard backed by intellectuals, cultural activists and patriotic elements was the first spurt of Bengali nationalistic upsurge culminating in the sanguinary events of 21 February 1952. It expanded into a movement of people’s rights and democratic processes, finally leading to the war of Liberation in 1971 and creation of an independent state of Bangladesh.
The UNESCO in its resolution enunciates – ‘the recognition was given bearing in mind that all moves to promote the dissemination of mother tongues will serve not only to encourage linguistic diversity and multilingual education but also to develop fuller awareness about linguistic and cultural traditions throughout the world and to inspire solidarity based on understanding, tolerance and dialogue’.
In the new millennium 188 countries around the world would initiate the observance of 21st February as the International Mother Language Day. It is believed to have generated the collective campaign towards bridging the language, culture and communication gaps.
The historic 21st February has, thus, assumed new dimension and dynamics to foster better understanding and connection with the concept of global citizens. The sacrifices of Rafiq, Salam, Jabbar, Barkat and other martyrs as well as of those tortured and repressed by the then authoritarian government of Pakistan for championing the cause of their mother tongue have been venerated by this acknowledgement.
We express our sincere appreciation and gratification to the following countries; Banin, Bhahama, Balaroush, Comoros, Chili, Dominic Republic, Egypt, Gambia, Honduras, Italy, Iran, Micronesia, Oman, The Philippines, Papua Newgini, Pakistan, Paraguay, Russian Federation, Sir Lanka, Saudi Arabia, Surinam, Slovakia, Vanuatu, Indonesia, India, Ivoricost , Lithuania, Malaysia that supported the proposal of the government of Bangladesh in favor of 21st February as the International Mother Language Day.
Rafiqul Islam, Abdus Salam, Albart Vinzon, Carman Cirstobal, Zason Morin, Susan Hozinos, Dr. Calvin Chow, Nasrin Islam, Rinata Martins and Karuna Zoshi – felicitations for the commendable work. We thank you for your efforts without which this declaration would not have been possible
This acknowledgement would remain incomplete without mentioning Mr. C. M. Tarek Reza for his kind support and assistance, Prof. Rafiqul Islam for contributing some rare historical pictures and to all other unidentified, unnamed collectors and photographers who have collected/photographed the extremely important pictures and documents that substantiate the contents of this site and have enriched it in the process.



Tuesday, January 26, 2016

অনলাইন কোর্স করে ফ্রিল্যান্সার হওয়ার সুযোগ

দক্ষ ফ্রিল্যান্সার তৈরিতে গতানুগতিক ক্লাসরুমের বাইরে শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে সম্প্রতি অনলাইনে ক্লাস ও ভিডিও কোর্স চালু করেছে তথ্য-প্রযুক্তি বিষয়ে প্রশিক্ষণদাতা প্রতিষ্ঠান কোডারসট্রাস্ট। প্রতিষ্ঠানটির এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে দক্ষ ফ্রিল্যান্সার তৈরিতে প্রায় দুই বছর ধরে কাজ করছে কোডারসট্রাস্ট। ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ৫০০ ফ্রিল্যান্সার তৈরি করেছে।

কোডারসট্রাস্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চাইলেই এখন যে কেউ বাংলাদেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোডারসট্রাস্টের অনলাইন কোর্সগুলো করে নিতে পারেন। প্রতিষ্ঠানটির ভারচুয়াল ক্লাসগুলো এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে অনলাইনে ক্লাস করলেও শিক্ষার্থীরা ক্লাসরুমের মতোই মজাই পাবেন এখানে। অনলাইনে কোডারসট্রাস্টের যেকোনো প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা পরীক্ষামূলকভাবে বিনা মূল্যে নির্দিষ্ট সেই কোর্সটিও করে নিতে পারবেন।

কোডারসট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা ফার্দিনান্দ বলেন, ফ্রিল্যান্সারদের যেহেতু অনলাইনে কাজ করতে হয়। তাই তাঁরা যদি তাঁদের প্রশিক্ষণটাও অনলাইনে নিয়ে থাকেন, তবে সেটি হবে তাঁদের জন্য অনেক লাভজনক। অনলাইনে প্রশিক্ষণ নেওয়ার সময়েই তাঁরা তাঁদের কাজের ধরনটা বুঝতে পারবেন এবং এটি তাঁদের দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হতে সাহায্য করবে।

কোডারসট্রাস্টের হেড অব অপারেশন শাকিল মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য, যাঁরা আর্থিকভাবে অসচ্ছল, তাঁদের বিনা মূল্যে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে তৈরি করা। বর্তমানে আমরা কড়াইল বস্তিতে বিনা
মূল্যে প্রশিক্ষণ দিচ্ছি। ভবিষ্যতে আমাদের এ বিনা মূল্যে প্রশিক্ষণ কর্মসূচির পরিধি আরও বাড়বে।’

উল্লেখ্য, কোডারসট্রাস্টের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সাররা তাঁদের অনলাইন কাজ বিক্রি করতে পারেন এবং এখান থেকে শিখতেও পারবেন। এ জন্য খরচ দেয় প্রতিষ্ঠানটি। পরে কাজের সুযোগও তৈরি করে দেয়। যখন কোডারসট্রাস্ট ব্যবহারকারী আয় করবেন, তখন ওই ঋণ শোধ করতে পারবেন। কোডারট্রাস্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানার লিংক (www.coderstrust.com)

পৃথিবীকে বাঁচানোর মহাপ্রকল্প

মহাকাশ থেকে পৃথিবীতে কোনো গ্রহাণু আঘাত হানলে মুছে যাবে মানব সভ্যতার অস্তিত্ব। এই মহাপ্রলয় ঠেকানোর পরিকল্পনা করছেন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণাপ্রতিষ্ঠান নাসার গবেষকেরা। গবেষকেরা প্ল্যানেটারি ডিফেন্স কো-অর্ডিনেশন অফিস (পিডিসিও) নামের একটি কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন, যাঁর মাধ্যমে মহাকাশ গবেষণা সংস্থাগুলো পৃথিবীর আশপাশে থাকা নিয়ার আর্থ অবজেক্টসের (এনইওস) ওপর নজরদারি করবে।
আমাদের সৌরজগতের অধিকাংশ গ্রহাণু ও ধূমকেতু আকারে অনেক ছোট। মঙ্গল ও বৃহস্পতির কক্ষপথ এলাকায় অ্যাস্টরয়েড বেল্ট এলাকার মধ্যে নির্দিষ্ট কক্ষপথে সেগুলো পৃথিবী থেকে নিরাপদ দূরত্বেই থাকে। প্রযুক্তি-বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চ জানিয়েছে, বড় কিছু গ্রহাণু আছে, যেগুলো পৃথিবীর জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে এবং পৃথিবীর খুব কাছে চলে আসতে পারে।
পৃথিবীকে এ ধরনের মহাবিপর্যয় থেকে রক্ষায় পিডিসিও দুটি দায়িত্ব পালন করবে। এর একটি হচ্ছে পৃথিবীর হুমকি হিসেবে দাঁড়ানো গ্রহাণুগুলোকে খুঁজে বের করে তার বৈশিষ্ট্য নির্ণয় করবে। দ্বিতীয় দায়িত্ব হবে বিভিন্ন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ও সরকারকে নিয়ে জরুরি মুহূর্তে বিশেষ ব্যবস্থা নেবে এবং পৃথিবীর ওপর এর প্রভাব সম্পর্কে জানাবে।
গ্রহাণুর আকার ও পৃথিবীতে এর প্রভাব বিবেচনা করে এই গ্রহকে সুরক্ষিত করার দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে নাসা। এর মধ্যে রয়েছে গ্রহাণুর গতিপথ ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মতো প্রকল্প। নাসার গবেষকেরা জানিয়েছেন, ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির সঙ্গে মিলে তাঁরা গ্রহাণুর গতিপথ ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রযুক্তির ধারণা নিয়ে কাজ করছেন। এই মিশন পরিচালনার জন্য অর্থ বরাদ্দ পাওয়ার চেষ্টা করছে নাসা।
নাসার গবেষকেরা জানান, পৃথিবীতে যদি কোনো গ্রহাণুর আঘাত হানার মতো জরুরি অবস্থার সৃষ্টি হয়, তবে ফেডারেল ইমার্জেন্সি ম্যানেজমেন্ট এজেন্সি (ফেমা), মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর, যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য সংস্থা ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থাকে নিয়ে কাজ করবে পিডিসিও।
নাসার গবেষকেরা বলেন, নিয়ার আর্থ অবজেক্টগুলো সাধারণত পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে পুড়ে নিঃশেষ হয়ে যায়। ১৯৯৪ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ৫৫৬টি ঘটনা নাসা পর্যবেক্ষণ করেছে। তবে ২০১৩ সালে রাশিয়ায় চেলিয়াবিন্সকে আঘাত হানে ১৯ মিটার প্রস্থের এক গ্রহাণু। এটি খুব ছোট ও সূর্যের খুব কাছাকাছি থাকায় শনাক্ত করতে পারেননি গবেষকেরা।

Monday, January 25, 2016

একটা আলু বিক্রি হল ৭ কোটি ৩২ লক্ষ টাকায়!

একটা আলুর দাম শুনলে চোখ ছানা বড়া নয়, একেবারে আলু হয়ে যাবে! হ্যাঁ, ঠিক তাই। কারণ, একটা আলুর দাম ৭৫৭ হাজার পাউন্ড। মানে ভারতীয় মুদ্রায় দাঁড়াচ্ছে গিয়ে প্রায় ৭ কোটি ৩২ লক্ষ টাকা!
তাও এ আলু গোটা বটে। কিন্তু আসল নয়। আলুর একটা ছবি। আর এই আলুর ছবিটি তুলেছেন ফোটোগ্রাফার কেভিন অ্যাবোস। ৪৭ বছরের ভদ্রলোক এর আগে হলিউড স্টারদের ছবি তুলতেন মূলত। জনি ডিপ, স্টিভেন স্পিলবার্গদের ছবি তোলাটাই ছিল তাঁর কাজ। এরই মাঝে কিছু নিজের শখের ছবি তোলাও তো থাকে। সেরকমভাবেই একটি আলুর ছবি তুলেছিলেন। ব্ল্যাক ব্যাকগ্রাউন্ডের ওই আলুচ ছবিটি টানানো ছিল তাঁর প্যারিসের স্টুডিওর দেওয়ালে। সেটা দেখা মাত্রই পছন্দ হয়ে যায় এক দুবাইয়ের ব্যবসায়ীর। তিন-চার পাত্র মদিরার নেশায় সেই ব্যবসায়ী আলুর ছবিটি কিনে নেন ৭ কোটি ৩২ লক্ষ টাকায়!

Wednesday, December 16, 2015

Wednesday, December 9, 2015

জানেন কি, আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের আয় কত?

সারাবিশ্বে বৃহত্তম জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুক ওয়েবসাইট এই কথাতো সবাই জানেন আমাদের বিভিন্ন প্র্য়োজনে অখবা বিভিন্ন কারনে এই সামাজিক যোগাযোগের সাইটটিতে অ্যাকাউন্ট খুলে এটা ব্যবহার করে থাকি কিন্তু আপনি জানেন কি আপনার এই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে কত আয় করছে কর্তৃপক্ষ ? তবে শুনুন
বিশ্বের এক একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টের দাম ১২.৭৬ ডলার। অর্থাৎ প্রায় ১০০০ টাকা
আর আপনি যদি আমেরিকার বাসিন্দা হন, তাহলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের দাম ৪০০০ টাকার কাছাকাছি
ভাবছেন কী করে সম্ভব? ফেসবুকের বিজ্ঞাপন ব্যবসা অনুযায়ী, আমেরিকার বাইরে এক একটি অ্যাকাউন্ট থেকে ফেসবুক আয় করে ওই ১২.৭৬ ডলার (প্রায় ১০০০ টাকা)
-মার্কেটার সংস্থার সদ্য করা রিসার্চ থেকে এই সব তথ্য পাওয়া গিয়েছে। সংস্থার আরও দাবি, ২০১৫ সালের শেষে বিশ্বের মোট সোশ্যাল অ্যাডের ৬৫ শতাংশই দখল করবে ফেসবুক। ২০১৫ সালে ফেসবুক তার বিজ্ঞাপন ব্যবসার মাধ্যমে আয় করেছে ১৬. বিলিয়ন ডলার
২০১৪ সালে তা ছিল ১১. বিলিয়ন ডলার। এই সমস্ত বিজ্ঞাপন ব্যবসাই হয়েছে ফেসবুক তার ফটো শেয়ারিং ওয়েবসাইট ইন্সটাগ্রামের মাধ্যমে। বর্তমানে ইন্সটাগ্রাম ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৪০০ মিলিয়ন। সেখানে ফেসবুক ব্যবহার করেন . বিলিয়ন মানুষ
সারাবিশ্বে বৃহত্তম জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুক ওয়েবসাইট এই কথাতো সবাই জানেন। আমাদের বিভিন্ন প্র্য়োজনে অখবা বিভিন্ন কারনে এই সামাজিক যোগাযোগের সাইটটিতে অ্যাকাউন্ট খুলে এটা ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আপনি জানেন কি আপনার এই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে কত আয় করছে কর্তৃপক্ষ ? তবে শুনুন —
<a href='http://besttelecomltd.com/blog/ecommerce/www/delivery/ck.php?n=a2a35593&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE' target='_blank'><img src='http://besttelecomltd.com/blog/ecommerce/www/delivery/avw.php?zoneid=1&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE&n=a2a35593' border='0' alt=''/></a>
বিশ্বের এক একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টের দাম ১২.৭৬ ডলার। অর্থাৎ প্রায় ১০০০ টাকা।
আর আপনি যদি আমেরিকার বাসিন্দা হন, তাহলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের দাম ৪০০০ টাকার কাছাকাছি।
ভাবছেন কী করে সম্ভব? ফেসবুকের বিজ্ঞাপন ব্যবসা অনুযায়ী, আমেরিকার বাইরে এক একটি অ্যাকাউন্ট থেকে ফেসবুক আয় করে ওই ১২.৭৬ ডলার (প্রায় ১০০০ টাকা)।
ই-মার্কেটার সংস্থার সদ্য করা রিসার্চ থেকে এই সব তথ্য পাওয়া গিয়েছে। সংস্থার আরও দাবি, ২০১৫ সালের শেষে বিশ্বের মোট সোশ্যাল অ্যাডের ৬৫ শতাংশই দখল করবে ফেসবুক। ২০১৫ সালে ফেসবুক তার বিজ্ঞাপন ব্যবসার মাধ্যমে আয় করেছে ১৬.৩ বিলিয়ন ডলার।
২০১৪ সালে তা ছিল ১১.৫ বিলিয়ন ডলার। এই সমস্ত বিজ্ঞাপন ব্যবসাই হয়েছে ফেসবুক ও তার ফটো শেয়ারিং ওয়েবসাইট ইন্সটাগ্রামের মাধ্যমে। বর্তমানে ইন্সটাগ্রাম ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৪০০ মিলিয়ন। সেখানে ফেসবুক ব্যবহার করেন ১.৫ বিলিয়ন মানুষ।
- See more at: http://www.somoyerkonthosor.com/archives/320584#sthash.P2C8S814.dpuf