Sunday, June 7, 2015

ওডেস্ক এখন আপওয়ার্ক

মুক্ত পেশাজীবীদের (ফ্রিল্যান্সার) জন্য ইন্টারনেটে কাজ দেওয়া-নেওয়ার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ওডেস্ক-ইল্যান্সের নাম বদলে গেছে। এখন এর নাম হয়েছে আপওয়ার্ক (www.upwork.com)।
শুধু নামই নয়, সম্পূর্ণ নতুন ধরন নিয়ে এসেছে আপওয়ার্ক। ব্যাপক পরিবর্তনও আনা হয়েছে নতুন এ নেটওয়ার্কে। গত মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে নাম পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছে ইল্যান্স-ওডেস্ক কর্তৃপক্ষ। আপওয়ার্কের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টেফান কারসিয়েল জানিয়েছেন, ফ্রিল্যান্সিং জগতে নতুন একটি অধ্যায় সূচনা করতেই নতুনভাবে কাজ শুরু করতে যাচ্ছে আপওয়ার্ক। নতুন নানা ধরনের সুবিধা যুক্ত হয়েছে এতে, যাতে মেধাবী ও দক্ষ পেশাজীবীরা বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে আরও সহজে কাজ করতে পারবেন। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানগুলোও দক্ষ কর্মী নিয়োগ দিতে পারবে।
ইতিমধ্যে ইল্যান্স-ওডেস্ক থেকে বছরে ১০০ কোটি ডলারের বেশি উপার্জন করেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ফ্রিল্যান্সাররা। আগামী ছয় বছরের মধ্যে আপওয়ার্কের মাধ্যমে এই আয় এক হাজার কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এক পরিসংখ্যানে জানানো হয়েছে, বিভিন্ন দেশের কাজদাতারা ইতিমধ্যেই ইল্যান্স-ওডেস্ক ব্যবহার করে বছরে প্রায় ৩০ লাখের বেশি কাজের ফরমায়েশ দিয়েছেন। এ ছাড়া নির্দিষ্ট কাজের ক্ষেত্রে কর্মী নিয়োগের জন্য এই ওয়েবসাইটে কর্মী খুঁজেছেন ১০ কোটি বারেরও বেশি।
নতুন নামকরণকে নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা বলে উল্লেখ করেছেন স্টেফান। তাঁর মতে, এখন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য নতুন কাজের সুযোগ বাড়বে। আপওয়ার্কের মাধ্যমে নতুন উদ্ভাবন ও নতুনত্ব আনার মাধ্যমে অনলাইনে কাজের বাজার আরও প্রসারিত করার ব্যাপারে কাজ করে যাবে আপওয়ার্ক।
আপওয়ার্কে কর্মী নিয়োগের পদ্ধতিটি সহজ করা হচ্ছে। পাশাপাশি দ্রুত যোগাযোগ-সুবিধা ও আপওয়ার্কের নতুন ‘রিয়াল-টাইম কমিউনিকেশন’ বৈশিষ্ট্য নির্দিষ্ট কাজকে দ্রুত সম্পন্ন করার সুযোগও দিচ্ছে।
এ ছাড়া আপওয়ার্কের নতুন মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সাইটের অনেক কাজ খুব সহজেই করে নেওয়ার সুযোগ তৈরি করবে। থাকছে সরাসরি গ্রুপভিত্তিক যোগাযোগ ব্যবস্থা। আপওয়ার্ক ব্যবহারকারী না হলেও যোগাযোগের জন্য বিশেষ ‘চ্যাট টুলটি’ সবাই ব্যবহার করতে পারবেন।

মহাকাশ মহাকাশ থেকে সৌরশক্তি?

জাপানের একদল বিজ্ঞানী মহাশূন্য থেকে সৌরশক্তি সংগ্রহ করে পৃথিবীতে এনে ব্যবহার করতে চান। আর সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তাঁরা নির্মাণ করছেন একটি বিশেষ ধরনের মহাকাশযান। এতে প্রতি পাশে অন্তত এক দশমিক দুই মাইল লম্বা বর্গাকার সৌর প্যানেল থাকবে, যা সূর্য থেকে শক্তি সংগ্রহ করে ক্ষুদ্র তরঙ্গের (মাইক্রোওয়েভ) মাধ্যমে পৃথিবীতে পাঠাবে।
জাপান অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সির গবেষকেরা সৌরশক্তির মতো নবায়নযোগ্য জ্বালানির একটি সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছেন। আর সেই সীমাবদ্ধতাটি হচ্ছে সৌরশক্তি রাতের বেলায় সক্রিয় থাকে না এবং খারাপ আবহাওয়ায় পর্যাপ্ত শক্তির জোগান দিতে পারে না। তবে গবেষকেরা মহাকাশে স্থাপন ও ব্যবহারের উপযোগী যে সৌরশক্তি ব্যবস্থা (এসএসপিএস) তৈরি করছেন, সেটি আবহাওয়ার প্রভাবমুক্ত থাকবে এবং সব সময় সূর্যের মুখোমুখি অবস্থান করে পৃথিবীভিত্তিক সৌর প্যানেলের চেয়ে প্রায় ১০ গুণ বেশি শক্তি উৎপাদন ও সরবরাহ করতে সক্ষম হবে।
জাপানের গবেষক দলের একজন প্রকৌশলী দাইসুকে গোতো বলেন, এসএসপিএসের একটি ইউনিট একটি পারমাণবিক চুল্লির প্রায় সমান শক্তি উৎপাদন করতে পারবে বলে তাঁরা অনুমান করছেন। তাই আশা করা যায়, এই এসএসপিএস মানুষের জ্বালানি চাহিদার সবটুকু পূরণ করতে না পারলেও ভবিষ্যতের জ্বালানির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।
মহাকাশভিত্তিক সৌরশক্তি উৎপাদন ব্যবস্থার ধারণা যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি দেশের গবেষকদের মাথায় আসে সেই ১৯৮০-এর দশকে। কিন্তু প্রযুক্তির সুবিধা অপর্যাপ্ত হওয়ায় এটি অন্যান্য প্রকল্পের আড়ালে পড়ে যায়। গোতো বলেন, মহাকাশযান থেকে পৃথিবীতে সৌরশক্তি পাঠানোর ব্যবস্থা তৈরি করাটাই সবচেয়ে কঠিন কাজ।
পরীক্ষামূলক এক গবেষণায় জাপানের মহাকাশবিজ্ঞানীরা ১ দশমিক ৮ কিলোওয়াট বিদ্যুৎশক্তি মাইক্রোওয়েভে রূপান্তরিত করে অন্তত ১৮০ ফুট দূরের একটি অ্যান্টেনায় পাঠাতে সক্ষম হন। সেখানে ওই মাইক্রোওয়েভকে আবার বিদ্যুৎশক্তিতে রূপান্তরিত করা সম্ভব হয়। মাইক্রোওয়েভকে বেছে নেওয়ার কারণ হচ্ছে, এগুলো সরলরেখায় চলে এবং ঘন মেঘের আবরণ ভেদ করে যেতে পারে।
পৃথিবীতে অবস্থানকারী গ্রহীতা (রিসিভার) কীভাবে সেই সৌরশক্তিকে ‘বন্দী’ করবে সেটিও বিজ্ঞানীদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, তাঁদের প্রস্তাবিত রিসিভারটির ব্যাস হবে এক মাইলের মতো। এটি সমুদ্রে ভাসমান অবস্থায়ও রাখা যেতে পারে। আর সেখান থেকেই বিদ্যুতের গ্রিডের সঙ্গে রিসিভারটির সংযোগ দেওয়া হতে পারে। মহাকাশে এসএসপিএসের জন্য বিভিন্ন উপকরণ পাঠানো এবং সেখানে সংযুক্ত করার কাজটাও একইভাবে কঠিন হবে বলে মনে করছেন গবেষকেরা। মহাশূন্যে এসব যন্ত্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণ ও ঠিকঠাক করার জন্য যন্ত্রমানব বা রোবট নিয়োগ করতে হবে। গবেষকদের আশা, সৌর প্যানেলযুক্ত প্রতিটি নভোযানের কার্যকারিতার মেয়াদ হবে ৪০ বছর। সাম্প্রতিক গবেষণায় অনেক অগ্রগতি হলেও বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এসএসপিএসের কাজ শুরু হতে আরও অন্তত ৩০ বছর লাগতে পারে।

Friday, June 5, 2015

আপনার এন্ড্রয়েড ফোন স্লো হয়ে যাচ্ছে! জেনে নিন সমাধান

আজকাল অনেককেই এ ধরণের অভিযোগ করতে শোনা যায় যে তাদের ফোন স্লো কাজ করছে যদিও ফোনগুলো যথেষ্ট শক্তিশালী। তাই আমাদের আজকের আয়োজন এমন ৫ টি কার্যকর পদ্ধতি নিয়ে যা আপনার এন্ড্রয়েড এর গতি বাড়াবে।
  • যে সব অ্যাপ আপনি ব্যবহার করছেন না তা মুছে ফেলাই শ্রেয়।
  • মোবাইলের স্টোরেজ পরিষ্কার রাখুন। অপ্রয়োজনীয় সব ইমেজ, সাউন্ড ক্লিপ, জিপ ফাইল ইত্যাদি মুছে ফেলতে পারেন।
  • ক্যাশড্‌ ডেটা পরিষ্কার রাখুন কেননা এগুল শুধু জায়গাই নস্ট করে না বরং বিভিন্ন অ্যাপ এর অদ্ভুত আচরণের কারন হয়ে দাঁড়ায়।
  • আপনার এসডি কার্ড এর দিকে খেয়াল রাখুন; আপনি যদি স্লো এসডি কার্ড ব্যবহার করেন তবে এটি আপনার ডিভাইসকে স্লো করে দিবে। একটি সহজ উপায় হল আপনার এসডি কার্ডের সব ডেটার কপি কম্পিউটারে রেখে এসডি কার্ড মোবাইলে নিয়ে ফরম্যাট দিবেন। এতে আশা করা যায় এসডি কার্ডের গতি কিছুটা হলেও বাড়বে।
  • যদি উপরে উল্লিখিত সকল পদ্ধতি বিফল হয় তবে ডিভাইসের ফ্যাক্টরি রিসেট অপশন ব্যবহার করুন যা আপনার ফোনকে নতুন অবস্থায় যে রকম ছিল সে অবস্থায় ফিরিয়ে নিবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যে এই কাজটি করার আগে অবশ্যই ফোনের কনটেন্টগুলোর ব্যাকআপ রেখে নিতে হবে।

The Importance Of Entertainment



Days in which we alive, life is full of stress, that's why art & entertainment is must for life, there it is an important part of our cultures and habits. We can search many types of art & entertainment, some types are contemporary and some are conventional. Songs, movies, funny jokes, health and fitness, entertainment news, literature, fine arts, visual sections, humor, graphic designing, online games, and much more types which can be expanded as interests and mind of people.
If we talk about entertainment, we all know its importance in our lives. It is not only a form of explain our views, but also a way to remove stress in our society. Where stress makes our minds off, on the other hand entertainment removes stress from our lives and also gives us best global knowledge. Internet is main source of entertainment today, but Media, online entertainment sites, mobile phones, online games at internet, magazines and newspapers are the important and big types of entertainment in our society this time.

To know more please click this link
Art and Entertainment

Monday, May 18, 2015

যদি ভৌতিক অনুভূতি পেতে চান

যারা ভূত বিশ্বাস করেন না তাদের জন্য সুইজারল্যান্ডের একদল গবেষক তৈরী করেছেন ভূত মেশিন! এই মেশিন তাদের ভৌতিক অনুভূতি পেতে বাধ্য করবে। গবেষকরা বলেছেন তাদের এই ভূত মেশিন শতভাগ সফল হয়েছে। কয়েকজন স্বেচ্চাসেবীকে দিয়ে তারা যন্ত্রটি পরীক্ষা করেছেন।
সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি’র গবেষকরা বলেছেন, স্বেচ্চাসেবীদের এই মেশিনের সঙ্গে আটকে দিয়ে এর সুইচ টিপে দিতেই তারা ভয়ে কান্নাকাটি ও চিত্কার চেচামেচি শুরু করে দিয়েছিলেন।
কারণ হিসেবে তারা বলেছেন, কিভাবে জানি তাদের মনের মধ্যে ভৌতিক একটা অনুভূতি জন্মেছিল। শিরদাঁড়া ভয়ে শিরশির করছিল। যারা বলেন, ভূতের ভয় পাই না তাদের চ্যালেঞ্জ জানাতে হয়তো একদিন বাজারে চলে আসবে এই ভূত মেশিন!

Saturday, May 16, 2015

বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ংকর রাস্তা!

বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ংকর রাস্তা এটি। ভাবছেন রাস্তা আবার ভয়ংকর হয় কী করে! তাই না? পৃথিবীতে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ মানুষ কিন্তু মারা যায় সড়ক দুর্ঘটনাতেই। তাই রাস্তার সাথে ভয়াবহতার আসলে অনেক পুরনো সম্পর্ক। যুক্তরাষ্ট্রের উটাহ অঙ্গরাজ্যের মোয়্যাব অঞ্চলের একটি দিগন্ত বিস্তৃত বেলেপাথরের পাহাড়ি ঘেরা রাস্তাকে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ভয়ংকর ও বিপদজনক রাস্তা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
প্রকৃতির নানা দৃশ্য দেখতে দেশ-বিদেশের পর্যটক ছুটে আসেন মোয়্যাব অঞ্চলে। প্রাণ হাতে করে তবু এই বিপদসঙ্কুল পথে গাড়ি চালাতে সারাবছরই হাজির হন অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় চালকরা। তবে মোয়্যাবে এই মোটর-অভিযানের মেয়াদ আর বেশি দিন নয়।
স্থানীও লোকজনের কাছে এটা ‘মৃত্যু সড়ক’ নামেও পরিচিত। প্রতিবছর এই রাস্তায় প্রায় ৩০০-৪০০ লোক মারা যায়। এই রাস্তা এতই সংকীর্ণ যে মাত্র একটি গাড়ি চলাচল করতে পারে। এই রাস্তাটি লা পাজ এবং করইকো নামক স্থান দুটির সংযোগ সড়ক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রাস্তাটি ভূমি থেকে প্রায় ৩০০০ ফুট উপরে অবস্থিত। রাস্তার একপাশে পাহাড় থাকার কারনে এই রাস্তায় ভূমি ধস ও পাহাড় ধস হয়ে থাকে।
সম্প্রতি উটাহ-র এই অঞ্চলে বেশ কয়েকশ’ হেক্টর জমি কিনেছে এক ডেভেলপার সংস্থা। জমি হাঙরের দখলে চলে যেতে বসেছে লায়নস ব্যাক ট্রেইলও। পাহাড়তলিতে গড়ে উঠতে চলেছে বিশাল টাউনশিপ। আর সেই সুবাদে চিরতরে বন্ধ হয়ে যেতে বসেছে অ্যাডভেঞ্চারের দুর্গম পথ। এই ব্যবস্থার বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলেছেন প্রকৃতিপ্রেমী ও অ্যাডভেঞ্চার বেশ কয়েকটি সংগঠন।

Friday, May 15, 2015

সন্তান নিলে ফ্রিতে মিলছে বিশাল সরকারী প্লট সহ আকর্ষণীয় সব দামী উপহার !

কি চমকে গেলেন নাকি ? চমকাবেননা ঘটনা সত্যিই সন্তান নিলেই বদলে যাবে বাবা-মায়ের ভাগ্য, পাবেন সরকারী অনেক সুযোগ সুবিধা ! জেনে খুশি হবেন যে এখন সন্তান নিলে সম্পূর্ণ ফ্রিতে মিলছে বিশাল প্লট সহ আকর্ষণীয় দামী উপহার ! তবে সেটা আমাদের দেশে নয় । ফিনল্যান্ডের ছোট ছোট শহরগুলোতে দিনে দিনে কমছে মানুষের সংখ্যা। তাই জনসংখ্যা বাড়াতে এসব শহর নানা অভিনব কৌশল নিচ্ছে। কোন শহরে নতুন বাসিন্দাদের এক ইউরোর বিনিময়ে দেয়া হচ্ছে বিরাট প্লট। কোন শহরে দম্পতিদের নতুন সন্তান জন্ম দেয়ার জন্য দেয়া হচ্ছে বোনাস। ফিনল্যান্ডের জাতীয় বেতার স্টেশন এখবর দিচ্ছে।
ফিনল্যান্ডে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ছোট শহর ছেড়ে সবাই বড় শহরের দিকে ছুটছে। এই প্রবণতা দিনে দিনে বাড়ছে। অ্যাসোসিয়েশন অব ফিনিশ লোকাল এন্ড রিজওনাল অথোরিটিজ জানাচ্ছে, দুই তৃতীয়াংশের বেশি ছোট পৌরসভা বা শহর এক নামমাত্র মূল্যে প্লট দিয়ে মানুষকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করছে।
অনেক শহরে দম্পতিদের সন্তান নিতে উৎসাহ যোগাতে বোনাস ঘোষণা করা হয়েছে। এই বোনাসের পরিমাণ শহর-ভেদে ভিন্ন। যেমন পশ্চিম ফিনল্যান্ডের একটি শহর, লেসটিজার্ভিতে এরকম ‘বেবি বোনাসের’ পরিমাণ প্রায় দশ হাজার ইউরো।

কিন্তু বড় অংকের বোনাসের পরও শহরটির লোকসংখ্যা মাত্র ৮১৫ জন। অ্যসোসিয়েশন অব ফিনিশ লোকাল এন্ড রিজওনাল অথোরিটিজ বলছে, এসব কৌশলে কোন ফল হচ্ছে কিনা বলা মুশকিল।
কিন্তু একটি শহর উটাজারভি স্বীকার করছে, তারা অনেক চেষ্টা করেও শহরের জনসংখ্যা বাড়াতে পারেনি। গত দশ বছর ধরে তারা এক ইউরোর বিনিময়ে প্লট অফার করে গেছে, কিন্তু খুব কম মানুষকেই এতে আগ্রহী করা গেছে। উটাজারভির জনসংখ্যা এখনো তিন হাজারের নীচে।