আর
মাত্র
কয়েক
বছরের
অপেক্ষা। পৃথিবীর দিকে
দ্রুতবেগে ধেয়ে
আসছে
একটি
দানবীয়
গ্রহাণু। বিজ্ঞানীদের হিসেব
অনুযায়ী ২৮৮০
সালের
১৬
মার্চ
এই
গ্রহাণু আছড়ে
পড়বে
পৃথিবীর বুকে। তার
ফলে
শেষ
হয়ে
যেতে
পারে
মনুষ্যকুল।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গ্রহাণুটি এতই দ্রুতবেগে এগিয়ে আসছে যারে যে কোনও সময় ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাতে পারে এটি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত আস্তই রয়েছে এই ধ্বংসাত্মক গ্রহাণু। কিভাবে এটি থামানো যায়, তা এখনও বিজ্ঞানীদের অজানা।
সাধারণত পূর্বের গবেষণা অনুযায়ী মাধ্যাকর্ষণ ও ঘর্ষণের যৌথ প্রভাবে শক্তি হারায় গ্রহাণুগুলি। কিন্তু, বিশেষজ্ঞরা পরীক্ষা করে দেখেছেন 1950DA নামের এই গ্রহাণুটি এতই বেশি গতিবেগে এগোচ্ছে, যে এই শক্তিগুলি তা কাছে হার মেনে যাচ্ছে।
আরও জানা গিয়েছে, এই গ্রহাণুটির ব্যাস ১০০০ মিটার। প্রত্যেক ২ ঘণ্টা ৬ মিনিটে একবার পাক খায় এটি। এই গতিবেগে গ্রহাণুটির ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও এখনও পর্যন্ত তেমন কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গ্রহাণুটি এতই দ্রুতবেগে এগিয়ে আসছে যারে যে কোনও সময় ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাতে পারে এটি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত আস্তই রয়েছে এই ধ্বংসাত্মক গ্রহাণু। কিভাবে এটি থামানো যায়, তা এখনও বিজ্ঞানীদের অজানা।
সাধারণত পূর্বের গবেষণা অনুযায়ী মাধ্যাকর্ষণ ও ঘর্ষণের যৌথ প্রভাবে শক্তি হারায় গ্রহাণুগুলি। কিন্তু, বিশেষজ্ঞরা পরীক্ষা করে দেখেছেন 1950DA নামের এই গ্রহাণুটি এতই বেশি গতিবেগে এগোচ্ছে, যে এই শক্তিগুলি তা কাছে হার মেনে যাচ্ছে।
আরও জানা গিয়েছে, এই গ্রহাণুটির ব্যাস ১০০০ মিটার। প্রত্যেক ২ ঘণ্টা ৬ মিনিটে একবার পাক খায় এটি। এই গতিবেগে গ্রহাণুটির ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও এখনও পর্যন্ত তেমন কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
আর মাত্র কয়েক বছরের অপেক্ষা। পৃথিবীর দিকে দ্রুতবেগে ধেয়ে আসছে একটি
দানবীয় গ্রহাণু। বিজ্ঞানীদের হিসেব অনুযায়ী ২৮৮০ সালের ১৬ মার্চ এই গ্রহাণু
আছড়ে পড়বে পৃথিবীর বুকে। তার ফলে শেষ হয়ে যেতে পারে মনুষ্যকুল।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গ্রহাণুটি এতই দ্রুতবেগে এগিয়ে আসছে যারে যে কোনও সময় ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাতে পারে এটি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত আস্তই রয়েছে এই ধ্বংসাত্মক গ্রহাণু। কিভাবে এটি থামানো যায়, তা এখনও বিজ্ঞানীদের অজানা।
সাধারণত পূর্বের গবেষণা অনুযায়ী মাধ্যাকর্ষণ ও ঘর্ষণের যৌথ প্রভাবে শক্তি হারায় গ্রহাণুগুলি। কিন্তু, বিশেষজ্ঞরা পরীক্ষা করে দেখেছেন 1950DA নামের এই গ্রহাণুটি এতই বেশি গতিবেগে এগোচ্ছে, যে এই শক্তিগুলি তা কাছে হার মেনে যাচ্ছে।
আরও জানা গিয়েছে, এই গ্রহাণুটির ব্যাস ১০০০ মিটার। প্রত্যেক ২ ঘণ্টা ৬ মিনিটে একবার পাক খায় এটি। এই গতিবেগে গ্রহাণুটির ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও এখনও পর্যন্ত তেমন কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গ্রহাণুটি এতই দ্রুতবেগে এগিয়ে আসছে যারে যে কোনও সময় ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাতে পারে এটি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত আস্তই রয়েছে এই ধ্বংসাত্মক গ্রহাণু। কিভাবে এটি থামানো যায়, তা এখনও বিজ্ঞানীদের অজানা।
সাধারণত পূর্বের গবেষণা অনুযায়ী মাধ্যাকর্ষণ ও ঘর্ষণের যৌথ প্রভাবে শক্তি হারায় গ্রহাণুগুলি। কিন্তু, বিশেষজ্ঞরা পরীক্ষা করে দেখেছেন 1950DA নামের এই গ্রহাণুটি এতই বেশি গতিবেগে এগোচ্ছে, যে এই শক্তিগুলি তা কাছে হার মেনে যাচ্ছে।
আরও জানা গিয়েছে, এই গ্রহাণুটির ব্যাস ১০০০ মিটার। প্রত্যেক ২ ঘণ্টা ৬ মিনিটে একবার পাক খায় এটি। এই গতিবেগে গ্রহাণুটির ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও এখনও পর্যন্ত তেমন কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
No comments:
Post a Comment