Saturday, December 6, 2014
Friday, December 5, 2014
পৃথিবীকে ধ্বংস করতে ধেয়ে আসছে গ্রহাণু
আর
মাত্র
কয়েক
বছরের
অপেক্ষা। পৃথিবীর দিকে
দ্রুতবেগে ধেয়ে
আসছে
একটি
দানবীয়
গ্রহাণু। বিজ্ঞানীদের হিসেব
অনুযায়ী ২৮৮০
সালের
১৬
মার্চ
এই
গ্রহাণু আছড়ে
পড়বে
পৃথিবীর বুকে। তার
ফলে
শেষ
হয়ে
যেতে
পারে
মনুষ্যকুল।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গ্রহাণুটি এতই দ্রুতবেগে এগিয়ে আসছে যারে যে কোনও সময় ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাতে পারে এটি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত আস্তই রয়েছে এই ধ্বংসাত্মক গ্রহাণু। কিভাবে এটি থামানো যায়, তা এখনও বিজ্ঞানীদের অজানা।
সাধারণত পূর্বের গবেষণা অনুযায়ী মাধ্যাকর্ষণ ও ঘর্ষণের যৌথ প্রভাবে শক্তি হারায় গ্রহাণুগুলি। কিন্তু, বিশেষজ্ঞরা পরীক্ষা করে দেখেছেন 1950DA নামের এই গ্রহাণুটি এতই বেশি গতিবেগে এগোচ্ছে, যে এই শক্তিগুলি তা কাছে হার মেনে যাচ্ছে।
আরও জানা গিয়েছে, এই গ্রহাণুটির ব্যাস ১০০০ মিটার। প্রত্যেক ২ ঘণ্টা ৬ মিনিটে একবার পাক খায় এটি। এই গতিবেগে গ্রহাণুটির ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও এখনও পর্যন্ত তেমন কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গ্রহাণুটি এতই দ্রুতবেগে এগিয়ে আসছে যারে যে কোনও সময় ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাতে পারে এটি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত আস্তই রয়েছে এই ধ্বংসাত্মক গ্রহাণু। কিভাবে এটি থামানো যায়, তা এখনও বিজ্ঞানীদের অজানা।
সাধারণত পূর্বের গবেষণা অনুযায়ী মাধ্যাকর্ষণ ও ঘর্ষণের যৌথ প্রভাবে শক্তি হারায় গ্রহাণুগুলি। কিন্তু, বিশেষজ্ঞরা পরীক্ষা করে দেখেছেন 1950DA নামের এই গ্রহাণুটি এতই বেশি গতিবেগে এগোচ্ছে, যে এই শক্তিগুলি তা কাছে হার মেনে যাচ্ছে।
আরও জানা গিয়েছে, এই গ্রহাণুটির ব্যাস ১০০০ মিটার। প্রত্যেক ২ ঘণ্টা ৬ মিনিটে একবার পাক খায় এটি। এই গতিবেগে গ্রহাণুটির ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও এখনও পর্যন্ত তেমন কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
আর মাত্র কয়েক বছরের অপেক্ষা। পৃথিবীর দিকে দ্রুতবেগে ধেয়ে আসছে একটি
দানবীয় গ্রহাণু। বিজ্ঞানীদের হিসেব অনুযায়ী ২৮৮০ সালের ১৬ মার্চ এই গ্রহাণু
আছড়ে পড়বে পৃথিবীর বুকে। তার ফলে শেষ হয়ে যেতে পারে মনুষ্যকুল।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গ্রহাণুটি এতই দ্রুতবেগে এগিয়ে আসছে যারে যে কোনও সময় ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাতে পারে এটি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত আস্তই রয়েছে এই ধ্বংসাত্মক গ্রহাণু। কিভাবে এটি থামানো যায়, তা এখনও বিজ্ঞানীদের অজানা।
সাধারণত পূর্বের গবেষণা অনুযায়ী মাধ্যাকর্ষণ ও ঘর্ষণের যৌথ প্রভাবে শক্তি হারায় গ্রহাণুগুলি। কিন্তু, বিশেষজ্ঞরা পরীক্ষা করে দেখেছেন 1950DA নামের এই গ্রহাণুটি এতই বেশি গতিবেগে এগোচ্ছে, যে এই শক্তিগুলি তা কাছে হার মেনে যাচ্ছে।
আরও জানা গিয়েছে, এই গ্রহাণুটির ব্যাস ১০০০ মিটার। প্রত্যেক ২ ঘণ্টা ৬ মিনিটে একবার পাক খায় এটি। এই গতিবেগে গ্রহাণুটির ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও এখনও পর্যন্ত তেমন কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গ্রহাণুটি এতই দ্রুতবেগে এগিয়ে আসছে যারে যে কোনও সময় ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাতে পারে এটি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত আস্তই রয়েছে এই ধ্বংসাত্মক গ্রহাণু। কিভাবে এটি থামানো যায়, তা এখনও বিজ্ঞানীদের অজানা।
সাধারণত পূর্বের গবেষণা অনুযায়ী মাধ্যাকর্ষণ ও ঘর্ষণের যৌথ প্রভাবে শক্তি হারায় গ্রহাণুগুলি। কিন্তু, বিশেষজ্ঞরা পরীক্ষা করে দেখেছেন 1950DA নামের এই গ্রহাণুটি এতই বেশি গতিবেগে এগোচ্ছে, যে এই শক্তিগুলি তা কাছে হার মেনে যাচ্ছে।
আরও জানা গিয়েছে, এই গ্রহাণুটির ব্যাস ১০০০ মিটার। প্রত্যেক ২ ঘণ্টা ৬ মিনিটে একবার পাক খায় এটি। এই গতিবেগে গ্রহাণুটির ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও এখনও পর্যন্ত তেমন কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
1593
1
1
1
1
0
1600
লিপস্টিকে নারীর বুদ্ধি কমে !
সাজগোজ যতোই হোক অপূর্ণ থেকে যায় ঠোঁট না রাঙালে। নরম কোমল সে ঠোঁটের সৌন্দর্য বাড়াতে নারীর দারুন নির্ভরতা লিপস্টিকে। ইচ্ছামতো রং আর আদ্রতা ধরে রাখতে লিপস্টিকের জুড়ি মেলা দায়। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, ‘লিপস্টিক ব্যবহারে নারীর বুদ্ধি কমে যেতে পারে। মানুষের আচরণ ও শেখার ক্ষমতার ওপরও নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। কারণ, লিপস্টিকে থাকে ক্ষতিকারক সীসা’।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার
গবেষকেরা ঠোঁট রাঙানোর এই পণ্যটি নিয়ে গবেষণা চালান। সম্প্রতি পরিবেশ বিষয়ক
জার্নাল এনভায়রনমেন্টাল হেলথ পারসপেকটিভ গবেষণার প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
অকল্যান্ডের ১২ জন তরুণীর ২২টি ব্র্যান্ডের লিপস্টিক ও লিপগ্লস সংগ্রহ করে
ওই গবেষণা চালানো হয়।
গবেষণায় ওই ২২ ব্র্যান্ডের মধ্যে ১২টির
লিপস্টিক ও লিপগ্লসে সীসার উপস্থিতি পাওয়া যায়। গবেষকরা আরও বলেন,
লিপস্টিকে খুব কম মাত্রার সীসা ব্যবহার করা হয়। কিন্তু সামান্য এই সীসা
জমতে জমতে একদিন মানুষের বুদ্ধি ও আচরণের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
এছাড়াও এটি মানসিক স্থিতির উপরেও খারাপ
প্রভাব ফেলে। বিশেষত গর্ভবতীরা সীসাযুক্ত লিপস্টিক ব্যবহার করলে গর্ভজাত
সন্তানের ওপর তার প্রভাব পড়তে পারে।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার
গবেষকেরা পরামর্শ দেন, লিপস্টিক বা লিপগ্লস ব্যবহারের আগে এর উপাদান
সম্পর্কে ভালো করে জেনে নেয়া উচিৎ।
Thursday, December 4, 2014
ডিমের দাম ৩০ হাজার মার্কিন ডলার !
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার ডলার কেউ এর আগে চিন্তা করেছে বলে মনে হয় না। ‘বেভার্লি হিল এগ’ নামক একটি দাতা সংস্থা সম্প্রতি একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার ডলার দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
এ ব্যাপারে গত ২১ নভেম্বর দ্য ইউসিএলএ ডেইলি ব্রুইন নামক দৈনিক পত্রিকায় সংস্থাটি একটি বিজ্ঞাপনও প্রকাশ করে।
হলিউড ভিত্তিক একটি সংবাদমাধ্যমের
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজ্ঞাপন দিয়ে একটি ডিমের জন্য ৩০ হাজার মার্কিন
ডলার প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে বেভার্লি হিল এগ নামের দাতা সংস্থাটি। তবে সবাই
এ সুযোগ পাচ্ছেন না। এর জন্য সংস্থাটির শর্ত রয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, যদি
কোনো নারী যদি হলিউড অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনা জোলির মতো হয় তাহলেই তাকে
একটি ডিমের জন্য ৩০ হাজার মার্কিন ডলার প্রদান করবে তারা।
বিজ্ঞাপনে অবশ্য এ অভিনেত্রীর নাম উল্লেখ
করেননি তারা। কিন্তু যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তাতে সবাই বুঝতে পারবে জোলির
মতোই কাউকে খুঁজছেন তারা।
বিজ্ঞাপনটিতে বলা হয়েছে, ‘ককেসিয়ান,
বাদামী চুল, লম্বা গড়নের, উঁচু চোয়াল এবং কপাল- এমন দেখতে যে কেউ একটি ডিম
দিয়ে জিতে নিতে পারেন ৩০ হাজার মার্কিন ডলার।’
Subscribe to:
Posts (Atom)