মানবদেহের দুই-তৃতীয়াংশের বেশি অংশজুড়ে রয়েছে পানি। দেহের প্রায় প্রতিটি
কাজে পানি প্রয়োজন হয়। কিন্তু দিনে একজন মানুষের কতটুকু পানি খাওয়া উচিত? এ
প্রশ্নটি বহু পুরনো হলেও বিভিন্ন সময় বদলেছে বিশেষজ্ঞের মতামত।
২০১০ সালে ইউরোপিয়ান ফুড সেফটি অথরিটি এক গবেষণা প্রতিবেদনে জানায়, প্রত্যেক পুরুষের দৈনিক ন্যূনতম ২ লিটার এবং নারী ১.৬ লিটার করে পানি খাওয়া উচিত। একজন পুরুষের ৫০০ মিলিলিটারের বোতলজাত পানির ৪টি বোতল খাওয়া উচিত। আর একজন নারীর তিন বোতল পানি খাওয়া উচিত।
তারপরও একজন মানুষের আকার ও ওজনের ওপর ভিত্তি করে পানির পরিমাণ নির্ধারণ করা উচিত। তবে যেকোনো মানুষ বেশ কিছুক্ষণ পর পর সামান্য পরিমাণ পানি খেলেই তার দেহে পানির অভাব ঘটবে না।
অন্যান্যা পানীয়ের সঙ্গেও দেহে পানি প্রবেশ করে। বেভারেজ, ফলের জুস, দুধ ইত্যাদিতে যথেষ্ট পরিমাণ পানি থাকে। চা বা কফিতেও পানি থাকে। কিন্তু অ্যালকোহলে হিতে বিপরীত হয়।
দেহে পানির অভাব হলে মূত্রের রং গাঢ় হয়ে যায় এবং বাজে গন্ধ বের হয়। তৃষ্ণা পায় এবং মুখ শুকনো থাকে। সাধারণত শিশু এবং বয়স্ক মানুষরা দেহে পানির অভাবে ভোগে। যাদের বমি, ডায়রিয়া এবং প্রচুর ঘামের সমস্যা রয়েছে তাদের দেহ ডিহাইড্রেট হতে পারে।
বেশি বেশি পানি খেলে অভাব ওভারহাইড্রেট হয়। এতে পানিতে দূষণ দেখা দিতে পারে এবং সোডিয়ামের মাত্রা একেবারে কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এতে হাইপোনাট্রেমিয়া দেখা দিতে পারে। ক্লিনিক্যাল জার্নাল অব স্পোর্টস মেডিসিনের এক গবেষণায় বলা হয়, ম্যারাথন দৌড়ের সময় অ্যাথলেটরা অতিরিক্ত পানি খান। এ কারণে তারা হাইপোনাট্রেমিয়ায় ভোগেন।
কিছু পরিস্থিতির উদ্ভব হতে পারে যার কারণে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে পারে। আট ঘণ্টার বেশি সময় ধরে প্রস্রাব না হওয়া, অবসাদগ্রস্ত হওয়া, পালস দ্রুত হচ্ছে অনুভব করা ইত্যাদি পরিস্থিতিতে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া প্রয়োজন। ক্রমাগত তৃষ্ণাবোধ ডায়াবেটিস বা অন্যান্য ক্রনিক সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।
যদি মনে হয় পানি খাওয়া প্রয়োজন, তবে সামান্য পানি খেয়ে নিন। কখনোই একবারে খুব বেশি পানি পান করবেন না। সবচেয়ে বড় কথা হলো, পানির প্রয়োজন হলে দেহই জানিয়ে দেবে আপনার এখন পানি খাওয়া দরকার।
২০১০ সালে ইউরোপিয়ান ফুড সেফটি অথরিটি এক গবেষণা প্রতিবেদনে জানায়, প্রত্যেক পুরুষের দৈনিক ন্যূনতম ২ লিটার এবং নারী ১.৬ লিটার করে পানি খাওয়া উচিত। একজন পুরুষের ৫০০ মিলিলিটারের বোতলজাত পানির ৪টি বোতল খাওয়া উচিত। আর একজন নারীর তিন বোতল পানি খাওয়া উচিত।
তারপরও একজন মানুষের আকার ও ওজনের ওপর ভিত্তি করে পানির পরিমাণ নির্ধারণ করা উচিত। তবে যেকোনো মানুষ বেশ কিছুক্ষণ পর পর সামান্য পরিমাণ পানি খেলেই তার দেহে পানির অভাব ঘটবে না।
অন্যান্যা পানীয়ের সঙ্গেও দেহে পানি প্রবেশ করে। বেভারেজ, ফলের জুস, দুধ ইত্যাদিতে যথেষ্ট পরিমাণ পানি থাকে। চা বা কফিতেও পানি থাকে। কিন্তু অ্যালকোহলে হিতে বিপরীত হয়।
দেহে পানির অভাব হলে মূত্রের রং গাঢ় হয়ে যায় এবং বাজে গন্ধ বের হয়। তৃষ্ণা পায় এবং মুখ শুকনো থাকে। সাধারণত শিশু এবং বয়স্ক মানুষরা দেহে পানির অভাবে ভোগে। যাদের বমি, ডায়রিয়া এবং প্রচুর ঘামের সমস্যা রয়েছে তাদের দেহ ডিহাইড্রেট হতে পারে।
বেশি বেশি পানি খেলে অভাব ওভারহাইড্রেট হয়। এতে পানিতে দূষণ দেখা দিতে পারে এবং সোডিয়ামের মাত্রা একেবারে কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এতে হাইপোনাট্রেমিয়া দেখা দিতে পারে। ক্লিনিক্যাল জার্নাল অব স্পোর্টস মেডিসিনের এক গবেষণায় বলা হয়, ম্যারাথন দৌড়ের সময় অ্যাথলেটরা অতিরিক্ত পানি খান। এ কারণে তারা হাইপোনাট্রেমিয়ায় ভোগেন।
কিছু পরিস্থিতির উদ্ভব হতে পারে যার কারণে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে পারে। আট ঘণ্টার বেশি সময় ধরে প্রস্রাব না হওয়া, অবসাদগ্রস্ত হওয়া, পালস দ্রুত হচ্ছে অনুভব করা ইত্যাদি পরিস্থিতিতে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া প্রয়োজন। ক্রমাগত তৃষ্ণাবোধ ডায়াবেটিস বা অন্যান্য ক্রনিক সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।
যদি মনে হয় পানি খাওয়া প্রয়োজন, তবে সামান্য পানি খেয়ে নিন। কখনোই একবারে খুব বেশি পানি পান করবেন না। সবচেয়ে বড় কথা হলো, পানির প্রয়োজন হলে দেহই জানিয়ে দেবে আপনার এখন পানি খাওয়া দরকার।
No comments:
Post a Comment